নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ তার সব মার্কেটপ্লেস পণ্যের জন্য ১৪ দিনের রিটার্ন পলিসি চালু করেছে। এই নতুন নিয়মের মাধ্যমে গ্রাহকরা বছরের যেকোনো সময় আরও স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিশ্চিন্তে কেনাকাটা করতে পারবেন। পাশাপাশি, বছরের সবচেয়ে বড় সেল ১১.১১ -এর আগে এই সুবিধা চালু হওয়ায় গ্রাহকরা উৎসবমুখর কেনাকাটায় আরও আত্মবিশ্বাসী বোধ করতে পারবেন।
আগে এই সুবিধা শুধুমাত্র দারাজমল পণ্যের জন্য প্রযোজ্য ছিল। এখন থেকে নতুন এই পলিসি সমগ্র প্ল্যাটফর্মের প্রযোজ্য ক্যাটাগরি সমূহে কার্যকর থাকবে। গ্রাহকরা ডেলিভারির দুই সপ্তাহের মধ্যে পণ্য ফেরত দিতে পারবেন, যদি পণ্য অব্যবহৃত অবস্থায় থাকে এবং প্যাকেজিং ও এক্সেসরিজ অক্ষুণ্ণ থাকে। রিটার্ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে দারাজ অ্যাপ বা ওয়েবসাইট থেকে, সঙ্গে রয়েছে ফ্রি কালেকশন বা ড্রপ-অফ পয়েন্টের সুবিধা। রিফান্ডের মধ্যে ডেলিভারি চার্জও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
গ্রাহকের আস্থা ও সুবিধা বাড়াতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দারাজ। “আমরা রিটার্ন উইন্ডো ৭ থেকে ১৪ দিনে বৃদ্ধি করেছি, যাতে গ্রাহকরা বছরের যেকোনো সময় বিশ্বাসের সঙ্গে কেনাকাটা করতে পারেন” বলেন দারাজ বাংলাদেশের চীফ কমার্শিয়াল অফিসার কামরুল হাসান।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পদক্ষেপ দেশের ই-কমার্স খাতে নতুন মানদণ্ড তৈরি করবে। বর্তমানে বেশিরভাগ প্ল্যাটফর্মে পণ্যের ধরনভেদে এক থেকে সাত দিনের রিটার্ন সুবিধা থাকলেও দারাজের এই নীতি গ্রাহকসেবার দিক থেকে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।
দারাজ তার দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য ডেলিভারি নেটওয়ার্কের জন্য পরিচিত। দেশের অধিকাংশ অঞ্চলে তিন দিনের মধ্যে এবং ঢাকায় দুই দিনের মধ্যে গ্রাহকের কাছে পণ্য পৌঁছে যায়। দেশের সবচেয়ে বড় আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সমাহার সহ, দারাজ সুবিধাজনক, নিশ্চিন্ত ও নির্ভরযোগ্য অনলাইন শপিংয়ের ক্ষেত্রে নেতৃত্ব ধরে রেখেছে।
দারাজের ১৪ দিনের রিটার্ন পলিসি নিশ্চিত করছে, গ্রাহকরা বছরের যেকোনো সময় বা উৎসবের সময়ে নির্ভয়ে, সহজে ও স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটা করতে পারবেন।
গত রোববার আনুমানিক বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে ছাত্রীর বাসার তিন তলায় খুন হন জবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসেন। বাসার নিচ তলার সিঁড়ি থেকে তিন তলা পর্যন্ত সিঁড়িতে রক্ত পড়েছিল। তিন তলার সিঁড়িতে উপুড় হয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় তাকে।
গত এক বছর ধরে পুরান ঢাকার আরমানীটোলায় নুরবক্স লেনে রৌশান ভিলা নামের বাসায় বর্ষা নামের এক ছাত্রীকে ফিজিক্স ক্যামেস্ট্রি ও বায়োলজি পড়াতেন জোবায়েদ হোসেন।
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2025, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available